DR-ICON RED GINSENG PEELING GEL হলো একটি প্রিমিয়াম এক্সফোলিয়েটিং জেল যা ত্বকের মৃত কোষ, অতিরিক্ত সিবাম ও গভীর ময়লা দূর করে। প্রথম ১০০ শব্দের মধ্যেই উল্লেখ করা জরুরি—এই জেলটি রেড জিনসেং এক্সট্র্যাক্ট দ্বারা সমৃদ্ধ, যা স্কিন সেল পুনর্গঠন, রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি এবং অ্যান্টি-এজিং কেয়ার প্রদান করে। ফলে নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক হয় উজ্জ্বল, প্রাণবন্ত ও স্বাস্থ্যকর।

ডার্মাটোলজিস্টরা পরামর্শ দেন, ত্বকের নিস্তেজতা, ব্লকড পোর ও ব্রণ সমস্যার মূল কারণ হলো মৃত কোষ জমা হওয়া। DR-ICON RED GINSENG PEELING GEL এই সমস্যাগুলোকে টার্গেট করে, ত্বককে নরমভাবে এক্সফোলিয়েট করে এবং নতুন কোষ গঠনে সহায়তা করে। এর হালকা জেল ফর্মুলা ত্বকে কোমলভাবে কাজ করে, ফলে সংবেদনশীল ত্বকেও এটি ব্যবহারযোগ্য।

এই পিলিং জেল শুধু এক্সফোলিয়েশনই করে না, বরং রেড জিনসেং এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ ত্বককে ফ্রি-রেডিক্যাল ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। ফলে স্কিন বার্ধক্য বিলম্বিত হয় এবং স্কিন আরও টাইট ও ইয়ুথফুল হয়ে ওঠে।

 ব্যবহার ও উপকারিতা

DR-ICON RED GINSENG PEELING GEL প্রতিদিনের স্কিন কেয়ারের জন্য একটি কার্যকর এক্সফোলিয়েটর। অফিস শেষে বা সপ্তাহে ২-৩ দিন ব্যবহার করলে ত্বক হবে ফ্রেশ, স্মুথ ও দীপ্তিময়।
 আরও পড়ুন Exfoliation কেন জরুরি? অথবা দেখুন DR-ICON COLLAGEN WHITE HYDRATING CLEANSER।

 ব্যবহার নির্দেশিকা

পরিষ্কার ও শুকনো ত্বকে পর্যাপ্ত পরিমাণ DR-ICON RED GINSENG PEELING GEL লাগান। আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন যতক্ষণ না মৃত কোষ দৃশ্যমানভাবে উঠে আসে। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।

 সতর্কতা

• শুধুমাত্র বাহ্যিক ব্যবহারের জন্য।

• ক্ষতিগ্রস্ত বা প্রদাহযুক্ত ত্বকে ব্যবহার করবেন না।

• চোখ ও ঠোঁটের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।

• ব্যবহারের পর কোনো অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হলে ব্যবহার বন্ধ করুন।

 কেন বেছে নেবেন DR-ICON RED GINSENG PEELING GEL?

• প্রাকৃতিক রেড জিনসেং এক্সট্র্যাক্ট সমৃদ্ধ

• অ্যান্টি-এজিং ও ডিপ ক্লিনজিং একসাথে

• সব ধরনের ত্বকের জন্য উপযোগী

• ত্বককে স্মুথ, উজ্জ্বল ও পুনর্জীবিত করে

 FAQ (প্রশ্নোত্তর)

প্রশ্ন: কতবার ব্যবহার করা উচিত?
সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

প্রশ্ন: এটি কি সংবেদনশীল ত্বকে ব্যবহার করা যাবে?
হ্যাঁ, তবে ব্যবহারের আগে একটি ছোট জায়গায় প্যাচ টেস্ট করে নিন।

প্রশ্ন: এটি কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যাবে?
না, প্রতিদিন নয়। সপ্তাহে ২-৩ বার যথেষ্ট।